• ঢাকা বৃহস্পতিবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৪ আশ্বিন ১৪৩১
logo
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টার সঙ্গে ইউনেস্কোসহ জাতিসংঘের ৫ সংস্থার প্রতিনিধির বৈঠক
অন্তর্বর্তী সরকারের যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়ার সঙ্গে জাতিসংঘ শিক্ষা, বিজ্ঞান ও সংস্কৃতি সংস্থা (ইউনেসকো), জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি), জাতিসংঘ জনসংখ্যা তহবিল (ইউএনএফপিএ), ইউএন এইডস এবং ইউএন ভলান্টিয়ার এর বিশেষ প্রতিনিধিদল সৌজন্য সাক্ষাৎ করেছে। সাক্ষাৎকালে জাতিসংঘ প্রতিনিধিদল অন্তর্বর্তীকালীন বিভিন্ন ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। বৈঠকে যুব সমাজের উন্নয়নে তৃণমূল পর্যায়ে কার্যক্রমকে ত্বরান্বিত করার বিষয়ে আলোচনা হয়। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এই সৌজন্য সাক্ষাৎ ও বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। জাতিসংঘের প্রতিনিধিদলে আরও ছিলেন ইউএন এইডস’এর কান্ট্রি ডিরেক্টর ড. সাইমা খান, ইউএনডিপির উপ-আবাসিক প্রতিনিধি মিজ সোনালী, ইউএনএফপিএ-এর কিশোর কিশোরী ইউনিটের প্রধান ড. ইলিজা আজেই এবং ইউএন ভলেন্টিয়ারের কান্ট্রি কো-অর্ডিনেটর মিজ সোনিয়া মেহজাবিন। এ সময় ইউনেস্কোর বাংলাদেশ প্রতিনিধি ড. শুসান ভেইজ বলেন, আমরা অন্তর্বর্তী সরকারকে যেকোনো ধরনের সহযোগিতা করতে প্রস্তুত। যুবসমাজের জীবনমান উন্নয়নে আমরা বাংলাদেশে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে যাচ্ছি এবং আগামীতে কাজ করার আশাবাদ ব্যক্ত করছি। আমাদেরকে একটি কমন প্ল্যাটফর্ম তৈরি করতে হবে, যেখানে যুবরা তাদের কথা নির্ভয়ে বলতে পারে। শুসান ভেইজ বলেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের পাশাপাশি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোকে নিয়ে সমন্বয় করে এই কমন প্ল্যাটফর্মের ডিজাইন শুরু করা যেতে পারে। এ সময় যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মাধ্যমে দেশের ছাত্র-জনতা স্বৈরাচার ফ্যাসিবাদী সরকারের বিরুদ্ধে তাদের কণ্ঠস্বর প্রকাশ করেছে। এই প্রেক্ষিতে গঠিত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের সকল দাবি আদায় নিয়ে সচেষ্ট রয়েছে। দেশের যুব সংগঠনগুলো সম্প্রতি বন্যা পরিস্থিতিতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছে। উপদেষ্টা আরও বলেন, যুব অধিদপ্তরের মাধ্যমে মাঠ পর্যায়ে বিভিন্ন ধরনের প্রশিক্ষণ দেওয়া হচ্ছে। আমরা এই প্রশিক্ষণগুলো আরও উন্নতিকরণের চিন্তা করছি। এই বিষয়ে আপনাদের সহযোগিতা কামনা করছি। এ সময় যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. মহিউদ্দীন আহমেদ উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/একে
১০ ঘণ্টা আগে

রূপপুর বিদ্যুৎ প্রকল্পের সমাপ্তির আশ্বাস রাশিয়ার
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎ প্রকল্পের সমাপ্তি নিশ্চিত করার আশ্বাস দিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত আলেক্সান্ডার মান্টিটস্কি। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) পররাষ্ট্র সচিব মো. জসীম উদ্দিনের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ শেষে এমন আশ্বাস দেন তিনি। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানায়, রাশিয়ার রাষ্ট্রদূত পররাষ্ট্র সচিবকে দায়িত্ব গ্রহণের জন্য অভিনন্দন জানান এবং বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি রাশিয়ান সরকারের সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেন। তারা জ্বালানি নিরাপত্তা, খাদ্য নিরাপত্তা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ, বহুপাক্ষিক ফোরামে সহযোগিতা এবং আইসিটি, শিক্ষা ও সংস্কৃতির ক্ষেত্রে দ্বিপাক্ষিক সহযোগিতাসহ পারস্পরিক স্বার্থের বিষয় নিয়ে আলোচনা করেন। উভয়পক্ষ ঢাকা-মস্কোর দ্বিপাক্ষিক সম্পর্কের বর্তমান অবস্থান নিয়ে সন্তোষ প্রকাশ করেন এবং আগামী দিনে সম্পর্ক আরও জোরদার করার প্রতিশ্রুতি ব্যক্ত করেন। পররাষ্ট্র সচিব রাশিয়ার চলমান সহায়তা, বিশেষ করে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য রাষ্ট্রদূতকে ধন্যবাদ জানান। রাষ্ট্রদূত প্রকল্পের সফল সমাপ্তি নিশ্চিত করার বিষয়ে অব্যাহত সহযোগিতার আশ্বাস দেন। পররাষ্ট্র সচিব রাশিয়ায় উচ্চশিক্ষা গ্রহণকারী বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জন্য বৃত্তির সংখ্যা বাড়ানোয় দেশটির সরকারকে ধন্যবাদ জানান। আরটিভি/একে
১০ ঘণ্টা আগে

শাহদীন মালিকের পরিবর্তে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান আলী রীয়াজ
সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে সংবিধান বিশেষজ্ঞ ড. শাহদীন মালিকের নাম উল্লেখ করা হলেও এবার তার পরিবর্তে এই পদে দায়িত্ব পেয়েছেন রাষ্ট্রবিজ্ঞানী অধ্যাপক আলী রীয়াজ। বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে দেওয়া প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়েছে। প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেওয়া ভাষণে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সংস্কারের জন্য প্রাথমিকভাবে ছয়টি কমিশন গঠন এবং কমিশনের প্রধানদের নাম ঘোষণা করেন। সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে ড. শাহদীন মালিকের নাম উল্লেখ করা হয়েছিল। এই কমিশনের প্রধান হিসেবে তার পরিবর্তে আলী রীয়াজের নাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল গণমাধ্যমকে বলেন, অধ্যাপক শাহদীন মালিক পেশাগত ব্যস্ততার কারণে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালনে অপারগতা জানিয়েছেন। ড. আলী রীয়াজ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী হিসেবে পরিচিত। তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ইলিনয় স্টেট ইউনিভার্সিটির ডিস্টিংগুইশড অধ্যাপক, আটলান্টিক কাউন্সিলের সিনিয়র অনাবাসিক ফেলো ও আমেরিকান ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশ স্টাডিজের (এআইবিএস) প্রেসিডেন্ট। তিনি বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গবেষণা প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত। আরটিভি/একে/এসএ
৭ ঘণ্টা আগে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেক সভা, অনুমোদন পেল চার প্রকল্প
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতৃত্বে সংঘটিত গণঅভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকারের ক্ষমতাচ্যুতির প্রেক্ষাপটে অন্তবর্তী সরকারের দায়িত্ব গ্রহণের পর প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে আজ বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) প্রথম সভা।  রাজধানীর তেজগাঁওয়ে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সভাটি অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় চারটি প্রকল্প অনুমোদন করছে কমিটি। পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে।  বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী, বুধবারের একনেক সভায় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের দুটি প্রকল্প অনুমোদন করা হয়েছে। এর মধ্যে ‘বাখরাবাদ-মেঘনাঘাট-হরিপুর গ্যাস সঞ্চালন পাইপলাইন নির্মাণ (প্রথম সংশোধিত)’ প্রকল্পে ৭০ কোটি ৬৩ লাখ টাকা ব্যয় বৃদ্ধি করা হয়েছে। এ ছাড়া ‘দুটি মূল্যায়ন কাম উন্নয়ন কূপ (সুন্দলপুর-৪ ও শ্রীকাইল-৫) এবং দুটি অনুসন্ধান কূপ (সুন্দলপুর সাউথ-১ ও জামালপুর-১) খনন প্রকল্প’তে ৫৮৮ কোটি ৪০ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া পার্বত্য চট্টগ্রামবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় টেকসই সামাজিক সেবা প্রদান প্রকল্প (দ্বিতীয় পর্যায়)’ এর জন্য ৪০০ কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এরমধ্যে ২৯৯ কোটি ৮৪ লাখ টাকার ব্যয়ভার বহন করবে বাংলাদেশ সরকার এবং বাকি ১০০ কোটি ১৬ লাখ টাকা ইউনিসেফের অনুদান। সেইসঙ্গে মহিলা ও শিশুবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ‘তথ্য আপা: ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার লক্ষ্যে তথ্য যোগাযোগ প্রযুক্তির মাধ্যমে মহিলাদের ক্ষমতায়ন প্রকল্প (দ্বিতীয়পর্যায়) (দ্বিতীয়সংশোধিত)’ এর মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধি ও প্রকল্পের নাম পরিবর্তনের পাশাপাশি ব্যয় পুনঃপ্রাক্কলন করার নির্দেশনা দিয়ে অনুমোদন করা হয়েছে। প্রকল্পটিতে দুই বছরের জন্য ১৬৩ কোটি ১১ লাখ টাকা ব্যয় বৃদ্ধির প্রস্তাব করা হয়েছিল। কিন্তু মেয়াদ এক বছর বৃদ্ধির প্রেক্ষাপটে ব্যয়ও কমানো হবে। অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম একনেক সভায় অর্থ এবং বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহ উদ্দিন আহমেদ; পরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ; আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক, প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং ভূমি উপদেষ্টা হাসান আরিফ; পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন; শিল্প এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান; প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের সংযুক্ত উপদেষ্টা আলী ইমাম মজুমদার; বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ, সড়ক পরিবহন ও সেতু এবং রেলপথ উপদেষ্টা ফাওজুল কবির খান; পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন  এবং পানি সম্পদ উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানসহ সংশ্লিষ্টরা অংশ নেন। সভায় মন্ত্রিপরিষদ সচিব, এসডিজিবিষয়ক মূখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্যরা, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয় ও বিভাগসমূহের সিনিয়র সচিব ও সচিবরা এবং ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। আরটিভি/এসএইচএম
১৩ ঘণ্টা আগে

অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না: তারেক রহমান
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সব কার্যক্রম মনঃপূত না হলেও তাদের ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। মঙ্গলবার (১৭ সেপ্টেম্বর) দুপুরে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় অফিসের সামনে ‌‘বিশ্ব গণতন্ত্র দিবস উপলক্ষে’ বিএনপির আয়োজিত সমাবেশে ভার্চুয়ালি যুক্ত হয়ে তিনি এ কথা বলেন। তারেক রহমান বলেন, মনে রাখতে হবে এই সরকারের ব্যর্থতা আমাদের সবার ব্যর্থতা। তাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে কোনোভাবে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। তবে নিজেরা যাতে নিজেদের ব্যর্থতার কারণ না হন সে ব্যাপারে তাদের সতর্ক থাকতে হবে।  তিনি বলেন, প্রিয় দেশবাসী এই মাফিয়া চক্র দেশকে সম্পূর্ণ ভঙ্গুর করে দিয়েছিল। দেশকে আমদানিনির্ভর ও পরনির্ভরশীল রাষ্ট্রে পরিণত করেছিল। মাফিয়া চক্র দেশের ব্যাংকগুলো পর্যন্ত দেউলিয়া করে দিয়েছে।  বিগত ১৫ বছর ছিল মাফিয়া চক্রের দখলে উল্লেখ করে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, গত দেড় দশকে দেশ থেকে ১৭ লাখ কোটি টাকারও বেশি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। মাফিয়া চক্র শুধু অর্থনীতিকে ধ্বংস করেনি, তারা দেশের বিচার ব্যবস্থাকে ধ্বংস করে ফেলেছে। একটা দেশ কতটুকু সভ্য, তা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর আচরণে ফুটে ওঠে। ‘মাফিয়া চক্রের প্রধান দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেলেও তাদের চক্রটি প্রশাসনে এখনও সক্রিয়’ মন্তব্য করে তারেক রহমান বলেন, তারা ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। সুতরাং, অন্তর্বর্তী সরকারকে ব্যর্থ হতে দেওয়া যাবে না। জনগণকে তাদের পাশে থেকে সহযোগিতা করতে হবে। কিন্তু অন্তর্বর্তী সরকারকে জবাবদিহিমূলক থাকতে হবে। অন্তর্বর্তী সরকারকে বেশ কিছু সংস্কারের উদ্যোগ নিতে হবে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান বলেন, গণ-অভ্যুত্থান ছিল ব্যতিক্রম। মানুষের প্রথম কাজই হবে ভোটার আড়াই কোটি বেড়েছে। কিন্তু তারা কেউ ভোট দিতে পারেননি। বিএনপি বিশ্বাস করে, দেশের অর্ধেক নারী ও তরুণ প্রজন্মকে রেখে দেশ এগিয়ে যেতে পারবে না। আওয়ামী লীগ দেশকে দেউলিয়া করে দিয়ে পরনির্ভরশীল করে দিয়েছিল উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাদের দুর্নীতি ও লুটপাটের কারণে দেশ ১০০ বিলিয়ন ঋণে জর্জরিত। যে সন্তান আজকে দেশে জন্ম নিচ্ছে তার মাথায় দেড়লাখ টাকার ঋণ নিয়ে জন্ম নিতে হচ্ছে।স্বৈরাচারের বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা হচ্ছে বলেও মন্তব্য করেন তারেক রহমান। নেতাকর্মীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, বৈষম্যহীন বাংলাদেশে যাত্রার জন্য আরও কিছু সময় পাড়ি দিতে হবে। এজন্য সন্ত্রাস নয় বরং ধৈর্য ধরতে হবে। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে, রাষ্ট্র ও রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। জনগণের সরকার না হওয়া পর্যন্ত সরকারকে সহযোগিতা করতে হবে। তিনি আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের জবাবদিহিতা সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে নিশ্চিত করা হয়। তবে জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ছাড়া সংস্কার টেকসই হয় না। তারেক রহমান বলেন, বাংলাদেশ কিংবা যেকোনো দেশেই গণ-অভ্যুত্থানের মাধ্যমে গঠিত সরকার অবশ্যই জনগণের সরকার। তাই জনগণ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি সহযোগিতা অব্যাহত রেখেছেন, রাখবেন। তবে কোনো এক পর্যায়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জবাবদিহিতাও কিন্তু নির্বাচিত সংসদের মাধ্যমেই নিশ্চিত করা হয়। সুতরাং, জনগণের রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের মাধ্যমে একটি নির্বাচিত সংসদ এবং সরকার প্রতিষ্ঠাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সকল সংস্কার কার্যক্রমের প্রথম এবং প্রধান টার্গেটও হওয়া জরুরি। তিনি বলেন, আমি আগেও বলেছি ক্ষমতার পরিবর্তন মানে শুধুই রাষ্ট্র ক্ষমতার হাত বদল নয়। ক্ষমতার পরিবর্তন মানে রাষ্ট্র এবং রাজনীতির গুণগত পরিবর্তন। তাই প্রতিটি রাজনৈতিক নেতাকর্মীর মনে রাখা প্রয়োজন রাজনীতির গুণগত পরিবর্তনের জন্য রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের আচার-আচরণেও গুণগত পরিবর্তন জরুরি।  সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সমাবেশ সমন্বয় করেছেন বিএনপি স্থায়ী কমিটি সদস্য অধ্যাপক ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন ও বিএনপি যুগ্ম মহাসচিব হাবিবুন্নবী খান সোহেল। সঞ্চালনা করেছেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুলতান সালাউদ্দিন টুকু ও ঢাকা মহানগর উত্তর ও দক্ষিণ সদস্য সচিব আমিনুল হক, তানভীর আহমেদ রবিন। আরটিভি/এমএ/এসএ/ডিসিএনই
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ২১:৩৫

সরকারি চাকরিতে অসন্তোষ নিরসনে পদক্ষেপ নিলো অন্তর্বর্তী সরকার
সরকারি চাকরিতে বিভিন্ন ধরনের অসন্তোষ নিরসনের পদক্ষেপ হিসেবে কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। সাবেক তত্ত্বাবধায়ক সরকারের উপদেষ্টা ও সাবেক সচিব আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীকে এই কমিশনের প্রধান করা হচ্ছে। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) অন্তর্বর্তী সরকারের আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল এ তথ্য জানান। আসিফ নজরুল বলেন, ‘বিগত ১৫ বছরে আওয়ামী লীগের শাসনামলে সরকারি চাকরিরত অনেকে নানাভাবে বঞ্চনার শিকার হয়েছেন। পদবঞ্চিত হয়েছেন, পদোন্নতিবঞ্চিত হয়েছেন। এর বাইরে সরকারি চাকরিকেন্দ্রিক নানা দাবি আছে। সবকিছু পর্যালোচনা করে এই কমিশন সরকারের কাছে সুপারিশ জমা দেবে। সরকার নিজের সামর্থ্য অনুযায়ী এবং সহমর্মিতার সঙ্গে সুপারিশগুলো বিবেচনা করবে।’ জানা গেছে, রাজধানীর সেগুনবাগিচায় হবে এই কমিশনের কার্যালয়। গত বৃহস্পতিবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে বিষয়টি আলোচনা হয়। এরপর আবদুল মুয়ীদ চৌধুরীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি কমিশনের প্রধান হতে রাজি হন। তিনি সরকার গঠিত জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান হয়েছেন। পাশাপাশি তিনি অসন্তোষ নিরসন কমিশনেরও প্রধান হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন। এই কমিশনের কাজ কী হবে কার্যপরিধি কমিশন গঠনের প্রজ্ঞাপনে স্পষ্ট করে বলে দেওয়া হবে। তবে একাধিক সূত্রে জানা গেছে, সরকারি চাকরিতে পদোন্নতি ও পদবঞ্চিতরা তাদের দাবিগুলো কমিশনের কাছে পেশ করতে পারবেন। যারা সুযোগ–সুবিধাবঞ্চিত তারাও তাদের সমস্যা তুলে ধরতে পারবেন। সরকারি প্রকল্পে কর্মরত যারা চাকরি স্থায়ী করার দাবি করছেন, তারাও কমিশনের কাছে যেতে পারবেন। সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়স বৃদ্ধির দাবিটি কমিশন পর্যালোচনা করবে। সরকারি চাকরি–সংক্রান্ত অন্যান্য কিছু বিষয় নিয়েও কাজ করবে এই কমিশন। প্রসঙ্গত, জনরোষে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারে পতন হয়। এরপর অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সরকারি চাকরি–সংক্রান্ত নানা দাবিতে ঢাকায় নানা কর্মসূচি পালিত হয়। সবার দাবি আমলে নিয়ে সে সংক্রান্ত সুপারিশ দিতে নতুন সরকার এই কমিশন গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
১৭ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০২:২৩

অনির্দিষ্টকালের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে মেনে নেবে না জনগণ: ফখরুল
অনির্দিষ্টকালের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে জনগণ মেনে নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে এক সভায় তিনি এ মন্তব্য করেন।   মির্জা ফখরুল বলেন, অনির্দিষ্টকালের জন্য অন্তর্বর্তী সরকারকে মেনে নেবে না জনগণ। নির্বাচিত সরকারই ঠিক করবে কী সংস্কার হবে, পার্লামেন্টেই সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে সংবিধান পরিবর্তন হবে কি না।   তিনি বলেন, বিগত বছরগুলোতে বিএনপি নেতাকর্মীদের বিরুদ্ধে হওয়া সব মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার করতে হবে এবং শহীদদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। এ সময় প্রশাসন থেকে ফ্যাসিস্টদের সমর্থক, দোসর ও মদতদাতাদের সরাতে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি দাবি জানান মির্জা ফখরুল। আরটিভি/এফএ/এসএ  
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪:২২

ড. ইউনূসের সঙ্গে বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিদল
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করছেন মার্কিন প্রতিনিধিদল। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় বৈঠকটি শুরু হয়।  এর আগে, যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ দপ্তরের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় আসেন। প্রনিধিধিদলে আরও রয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ, ইউএসএআইডি এবং মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের প্রতিনিধি। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত ৮ আগস্ট ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো কোনো মার্কিন প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করছে। এদিকে এদিন সকালে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে বৈঠক শেষে ইউএসএআইডির ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট অ্যাডমিনিস্ট্রেটর অঞ্জলি কৌর জানান, বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ২০০ মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। তিনি বলেন, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধিদলের অংশ হতে পেরে ভালো লাগছে। আমরা সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। এর আওতায় সরকারের অগ্রাধিকার খাতে ২০০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা দেওয়া হবে।  অঞ্জলি কৌর বলেন, এই চুক্তিটি বাংলাদেশের জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধির জন্য ভূমিকা রাখবে। এর মানে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করা। আমরা স্বাস্থ্য, শাসন ব্যবস্থার দিকে গুরুত্ব দিচ্ছি। তরুণদের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করে তারা যাতে দেশের জন্য ভূমিকা রাখতে পারে সেদিকে নজর দিচ্ছি। 
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১২:২২

অন্তর্বর্তী সরকারকে ২০০ মিলিয়ন ডলার সহায়তা দেবে যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশের উন্নয়নে অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্র ২০০ মিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে বলে জানিয়েছেন ইউএসএইড’র প্রতিনিধি অঞ্জলি কর। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বেলা ১১টায় রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় উন্নয়ন সহযোগিতা চুক্তির আওতায় এই অর্থ দেওয়ার কথা জানান যুক্তরাষ্ট্রের এই প্রতিনিধি। অঞ্জলি কর বলেন, বাংলাদেশের নতুন অন্তর্বর্তী সরকারের সময়ে প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধিদলের অংশ হতে পেরে ভালো লাগছে। আমরা সরকারের সঙ্গে একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছি। এর আওতায় সরকারের অগ্রাধিকার খাতে ২০০ মিলিয়ন ডলারের সহায়তা দেওয়া হবে। আমরা অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে কাজ করতে চাই। আমরা এখন চুক্তি অনুযায়ী কাজ করবো। এ চুক্তি মূলত সরকারের অগ্রাধিকারমূলক কাজগুলো এগিয়ে নেওয়ার জন্য। তিনি বলেন, এই চুক্তিটি বাংলাদেশের জনগণের অন্তর্ভুক্তিমূলক সমৃদ্ধির জন্য ভূমিকা রাখবে। এর মানে অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বৃদ্ধি করা। আমরা স্বাস্থ্য, শাসন ব্যবস্থার দিকে গুরুত্ব দিচ্ছি। তরুণদের ক্ষমতায়ন নিশ্চিত করে তারা যাতে দেশের জন্য ভূমিকা রাখতে পারে সেদিকে নজর দিচ্ছি। বাংলাদেশের জনগণ এখানে মূল অগ্রাধিকার। আমি ড. ইউনূসসহ অন্যান্য উপদেষ্টাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই। তাদের সঙ্গে খুবই গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়েছে। আমরা সামনে একসঙ্গে আরও কাজ করার প্রত্যাশা করছি। বৈঠকে মার্কিন প্রতি‌নি‌ধিদ‌লের নেতৃত্বে ছি‌লেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান রাজস্ব দপ্তরের ডেপুটি আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যান। বৈঠকে উপস্থিত ছি‌লেন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক সহকারী পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডোনাল্ড লু। সকাল সাড়ে ৯টায় প্রতিনিধি দলটি রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পৌঁছায়। অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগ ও ইউএসএআইডির ডেভেলপমেন্ট অবজেক্টিভ গ্র্যান্ট একটি এগ্রিমেন্টের অনুদান সংশোধনী চুক্তি সই করে। এ ছাড়া অর্থ উপদেষ্টার সঙ্গে পাচার হওয়া টাকা, কর সংস্কারসহ অর্থনৈতিক সহযোগিতা নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হয়।  
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৩:২৪

ড. ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলের বৈঠক আজ
যুক্তরাষ্ট্রের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধিদলের সঙ্গে আজ বৈঠক করবেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) সকাল ১০টা ৫৫ মিনিটে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় এ বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার গত ৮ আগস্ট ক্ষমতা গ্রহণের পর প্রথমবারের মতো কোনো মার্কিন প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফর করছে।  যুক্তরাষ্ট্রের অর্থ দপ্তরের সহকারী আন্ডার সেক্রেটারি ব্রেন্ট নেইম্যানের নেতৃত্বে প্রতিনিধিদলটি শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকায় আসেন। প্রনিধিধিদলে আরও রয়েছেন মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের দক্ষিণ ও মধ্য এশিয়াবিষয়ক অ্যাসিস্টেন্ট সেক্রেটারি ডোনাল্ড লু, যুক্তরাষ্ট্রের ট্রেজারি বিভাগ, ইউএসএআইডি এবং মার্কিন বাণিজ্য প্রতিনিধি কার্যালয়ের প্রতিনিধি। তিন দিনের এই সফরে মার্কিন প্রতিনিধিদলটি ড. ইউনূস ছাড়াও আজ পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং অর্থ ও বাণিজ্য উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। এদিকে শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) ঢাকাস্থ মার্কিন দূতাবাস এক ফেসবুক বার্তায় জানায়, জ্বালানি নিরাপত্তা থেকে শুরু করে ডাটা সেন্টার এবং পরিবহন পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসাগুলো বাংলাদেশের অর্থনীতির বিভিন্ন খাতে ইতিবাচক ভূমিকা পালন করছে।  এতে আরও বলা হয়, সঠিক অর্থনৈতিক সংস্কার করা হলে আমেরিকার বেসরকারি খাত বাণিজ্য ও বিনিয়োগের মাধ্যমে বাংলাদেশের উন্নয়ন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচনে সহায়তা করতে পারে।
১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১১:০৪
  • সর্বশেষ
  • পাঠক প্রিয়